গর্ভধারণের ষষ্ঠ সপ্তাহে হজমে সমস্যা, বমিভাব, ঘনঘন প্রস্রাব, ক্লান্তি, স্তনের পরিবর্তনের মতো শারীরিক উপসর্গ দেখা যাবে। মা’র শরীরের বাচ্চার ভ্রুণটিও দ্রুত গঠিত হতে থাকে। এসময় মর্নিং সিকনেস এড়াতে পেট খালি রাখবেন না এবং হালকা খাবার খান। বমি বেশি হলে বা প্রস্রাবে সংক্রমণ দেখা দিলে ডাক্তার দেখান।
বিস্তারিত
পঞ্চম সপ্তাহে গর্ভধারণ নিশ্চিত হয়ে যায়। এসময় মর্নিং সিকনেস, তলপেটে ব্যাথা বা বারবার প্রস্রাবের মতো শারীরিক অস্বস্তি বেড়ে যায়। পঞ্চম মাসে অকাল গর্ভপাতের বিষয়ে সচেতন হওয়া জরুরী।
বিস্তারিত
চতুর্থ সপ্তাহে ক্লান্তি, মাথা ঘোরানো, বমিভাব, অজ্ঞান হয়ে পড়া, অকারণে দুশ্চিন্তা’র মতো শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা দিবে। এসময় গর্ভবতীর স্বাস্থ্যকর জীবনাচরণ মেনে চলা উচিত। স্বামীর উচিত সম্ভবা মা’কে মানসিকভাবে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করা।
বিস্তারিত
এই সপ্তাহেও বাসায় বসে যেকোন ধরনের প্রেগনেন্সি টেস্ট সঠিক ফলাফল দিবে না, কারণ আপনার শরীরে হরমোনগত যেসব সম্ভাব্য পরিবর্তন ঘটছে, তা এত সামান্য যে গড়পড়তা টেস্টগুলো এটা ধরতে পারবে না।
বিস্তারিত
স্বাভাবিক প্রসবে কোন কাঁটাছেঁড়া লাগে না, এটা আংশিক সত্য, দরকার পড়লে বাচ্চা ডেলিভারীর সময় পেরিনিয়ামে কেটে দিতে হয়, যেটা এপিসিওটমি বা সাইড কাটা নামে পরিচিত।
বিস্তারিত
Google
