এই লেখা মূলত আমার মেয়ে যাইনাবকে খাওয়ানোর অভিজ্ঞতা থেকে বানানো একটা ফেসবুক অ্যালবামের লিখিত রূপ, যেখানে আপনি আমার কিছু রেসিপি ও টিপস পাবেন। যারা আগের পর্ব পড়েননি, তারা সেটা পড়ে নিতে ক্লিক করুন।
চলুন, রেসিপি অংশে চলে যাই।
একটি বিশেষ রেসিপি
Happiness is making pudding for baby without formula and sugar 😀 😀 It’s just an experiment. So picture quality is not so good 🙂 * সরি সুন্দর করে বানিয়ে ছবি আর তোলা হয়নি। এইটা এক্সপেরিমেন্ট ছিলো তাই ভালো করে মিক্সড করে করা হয়নি। Really sorry for bad quality picture.
প্রথমেই দই নিয়ে কিছু কথা। দই বাচ্চার জন্য খুবই উপকারি কারণ এতে থাকে ক্যালসিয়াম যা বাচ্চার হাড় গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও দই এ প্রোটিনও থাকে। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে গরুর দুধ যদি ১বছর পূর্ণ হওয়ার আগে না দেওয়া যায় তাহলে দই কিভাবে দেওয়া যায়?দই দেওয়া যায় তার প্রধান কারণ হলো “Lactose is already broken down with the culturing of the yogurt or cheese and milk proteins are either removed or limited thus it is typically easier to digest;” [1]
তবে দই দেওয়ার আগে কিছু জিনিস অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবেঃ [2] ১) দই কখনই বাচ্চার প্রধান খাদ্য হিসেবে দেওয়া যাবেনা। বরং খাবার মেনুর একটা পার্ট হিসেবে থাকবে ২) কোনরকম চিনি, মধু দেওয়া যাবেনা এবং ফ্লেভারড দইও বাচ্চাকে দেওয়া যাবেনা ৩) দই প্রথমে বাচ্চাকে অল্প করে দিয়ে দেখতে হবে বাচ্চার Milk Allergy আছে কিনা?? Allergy বোঝার উপায় হলো দই বাচ্চাকে খাওয়ানোর পর ৪৮ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে সাথে খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চার মধ্যে এলার্জির কোন Symptoms (বমি, ডায়রিয়া, র্যাশ, Itchiness) দেখা যায় কিনা। এরপর তা পুডিং এ অথবা অন্য কিছুতে ব্যবহার করা উচিত। ৪) বাচ্চার জন্য দই বানানোর সময় ফ্যাট ফ্রি অথবা লো ফ্যাট মিল্ক ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ বাচ্চাদের বাড়ন্ত গঠনের জন্য ক্যালরি খুব দরকার।
আপনর প্রশ্ন, পরামর্শ বা কোন চিন্তা সমমনা অন্যান্য মা, বা হবু মা'র সাথে ভাগাভাগি করে নিতে আমাদের
ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন। গ্রুপটি শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য।